বর্তমান বিশ্বায়নের যুগে প্রযুক্তির সহযোগিতায় কৃষকের দোরগোড়ায় সেবা পৌঁছে দিতে চাই। টেকসই উন্নয়ন (SDG) লক্ষমাত্রা ২০৩০ সামনে রেখে দারিদ্র্য বিমোচনে আমরা অঙ্গীকারাবদ্ধ।বঙ্গবন্ধুর কৃষিভাবনার আলোকেই তাঁরই সুযোগ্য কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার সরকার কল্যাণধর্মী ও কৃষকবান্ধব উন্নয়ননীতি গ্রহণ করে চলেছেন। এর ধারাবাহিকতায় কৃষকের ঋণ সুবিধা সহজীকরণে অগ্রণী ব্যাংক লিমিটেড প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় এর এ-টু-আই প্রকল্প এর সাথে উদ্ভাবনী প্রকল্প হিসেবে ইতোমধ্যে একটি চুক্তি স্বাক্ষর করেছে যা সফলভাবে বাস্তবায়িত হলে ব্যাংকিং সেক্টরে উন্নয়নের মাইলফলক হয়ে থাকবে।
২০২১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে একটি ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত মধ্যম আয়ের দেশ এবং ২০৪১ সালের আগেই বাংলাদেশকে উন্নত ও সমৃদ্ধ দেশ হিসেবে গড়ে তোলার লক্ষ্য নিয়ে বঙ্গবন্ধুকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার সরকারের রূপকল্প ২০২১ ও ২০৪১ এর মধ্যে উন্নত দেশ বাস্তবায়নের মাধ্যমে জাতির পিতার স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশ বিনির্মাণে সক্ষম হবো।
কৃষক প্রথমে নিজে নিজে মোবাইল এ্যাপ অথবা ইউডিসি (UDC) এর মাধ্যমে হোম পেইজে জাতীয় পরিচয়পত্র নং ও মোবাইল নং দিয়ে নিবন্ধন ফরম পূরণ করে নির্ধারিত স্থানে ক্লিক করবেন এবং স্বয়ংক্রিয়ভাবে প্রেরিত কোড দিয়ে নিবন্ধন সম্পন্ন করবেন ।
ঋনের আবেদনের জন্য প্রবেশ বাটন ক্লিক করে কৃষক নিজের প্রোফাইল ও অন্যান্য তথ্যাদি আপডেট করবেন।
এরপর ঋনের আবেদন ফরম পূরণ করবেন।
আবেদন ফরম পূরণের ক্ষেত্রে আবেদনকারী ঋণের খাত অনুযায়ী ঋনের পরিমাণ দিয়ে তারঁ নিকটস্থ পছন্দের ব্যাংকে আবেদন করতে পারবেন।
দুইজন সম্মানিত জামিনদারের তথ্য পুরণ করতে হবে।
চেকলিস্ট অনুযায়ী সংশ্লিষ্ট কাগজপত্র স্ক্যান করে প্রেরণ বাটনে ক্লিক করবেন।
এভাবে কৃষকের নথি চালু হয়ে যাবে এবং কৃষকের মোবাইলে একটি মুঠোবার্তা প্রেরণ করা হবে।
সম্মানিত কৃষক ইউজার ও পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে অনলাইন এ আবেদনের অগ্রগতি জানতে পারবেন এবং মঞ্জুরীকৃত ঋণের যাবতীয় তথ্যসহ ব্যাংকের হিসাব বিবরণী দেখতে পারবেন।
বাংলাদেশ ব্যাংকের কৃষি ও পল্লীঋণ নীতিমালা অনুয়ায়ী সকল ব্যাংকের কৃষি ঋণের সুদের হার ৪% হতে ৯%।
১। গ্রাহকের জাতীয়তা সনদপত্র (এনআইডি কার্ড) অথবা স্মার্ট কার্ড
২। কৃষি কার্ড
৩। পাসপোর্ট সাইজের ছবি ০৩ কপি।
৪। জামিনদাতা যিনি হবেন তাঁর জাতীয় পরিচয়পত্র/স্মার্ট কার্ড ও ২ কপি ছবি।
১। ডিপি নোট স্ট্যাম্প (সরকারী নির্দেশনা মোতাবেক)
২। লেটার অব হাইপোথিকেশন (স্ট্যাম্প প্রয়োজন নেই)
৩। বিতরণপত্র
৪। ব্যবস্থাপত্র
৫। শস্য বন্ধকী দলিল
৬। জামিনদাতার প্রদত্ত লেটার অব গ্যারান্টি।
কৃষকের আবেদনের প্রেক্ষিতে মাত্র ১০ টাকা প্রাথমিক জমার বিনিময়ে ব্যাংকের শাখায় একটি সঞ্চয়ী হিসাব খোলা যাবে। সকল প্রকার কৃষি ও পল্লী ঋণে নির্ধারিত সুদ ব্যতীত অন্য কোন নামে কোন প্রকার চার্জ, প্রসেসিং ফি/মনিটরিং ফি ইত্যাদির নামে কোন টাকা পরিশোধ করতে হয়না।
১। স্থানীয় চেয়ারম্যান/মেম্বার/স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিকে জামিনদার হিসেবে নেয়া যায়।
২। সরকারী-বেসরকারী স্কুল/কলেজ, মাদ্রাসার শিক্ষকদের জামিনদার হিসেবে নেয়া যেতে পারে।
অগ্রণী ব্যাংক লিমিটেড (লীড ব্যাংক) হাটহাজারী শাখার আয়োজনে হাটহাজারী উপজেলা প্রশাসনের সহযোগীতায় আজ বিকাল ৩.০০ ঘটিকায় উপজেলার সম্মেলন কক্ষে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার সভাপতিত্বে এ সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়। তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহারের... Read more
শস্যঋণ:
আমন, বোরো, আউশ ।
ফসলি ঋণ:
ক) শস্য/ফসল(ধান, গম, ডাল, তৈলবীজ ইত্যাদি)। খ) মৎস্য সম্পদ গ) প্রাণি সম্পদ ঘ) কৃষি যন্ত্রপাতি ঙ) সেচ যন্ত্রপাতি চ) বীজ উৎপাদন ছ) শস্যগুদাম ও বাজারজাতকরণ জ) দারিদ্র্য বিমোচন ও আয়ের উৎসকারী কর্মকান্ড।
অন্যান্য (ঋণ নিয়মাচারে উল্লিখিত হয়নি এমন অপ্রচলিত ফসল চাষ/কৃষিতে প্রদত্ত ঋণ।
ক) ডাল জাতীয় ফসল যেমন: মুগ, মশুর, খেসারী, ছোলা, মটর, মাষকলাই ও অড়হর।
খ) তৈলবীজ জাতীয় ফসল: সরিষা, তিল, তিসি, চীনাবাদাম, সূর্যমুখী ও সয়াবিন।
গ) মসলা জাতীয় ফসল: আদা, রসুন, পেঁয়াজ, মরিচ, হলুদ ও জিরা।
ঘ) ভুট্টা।
দেশকে দুধে স্বয়ং সম্পূর্ণ করার উদ্দেশ্যে এবং গ্রামীণ অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডকে অধিকতর গতিশীল করার মানসে তাদেরকে সহজশর্তে বকনা বাছুর পালনের জন্য বাংলাদেশ ব্যাংক মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নিজস্ব উৎস থেকে ২০০ কোটি টাকার একটি আবর্তনশীল পুনঃঅর্থায়ন তহবিল গঠন করেছে।
১০ টাকার হিসাবগুলো সচল রাখার মাধ্যমে গ্রামীণ অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডকে অধিকতর গতিশীল করার উদ্দেশ্যে তাদেরকে সহজশর্তে ঋণ প্রদানের জন্য বাংলাদেশ ব্যাংক নিজস্ব উৎস থেকে ২০০ কোটি টাকার একটি আবর্তনশীল পুনঃঅর্থায়ন তহবিল গঠন করেছে।