১) কৃষক ইউডিসি এর মাধ্যমে অথবা মোবাইল এ্যাপ ব্যবহার করে সহজে ঋণের আবেদন করতে পারবেন।
২) ঘরে বসে এ্যাপ ব্যবহার করে আবেদনের অগ্রগতি সম্পর্কে জানতে পারবেন।
৩) হয়রানিমুক্ত কমসুদে ঋণ সুবিধা পাবেন।
৪) কৃষকদের দল সৃষ্টি করে ঋণ নিতে পারবেন।
৫) কৃষাণীরা ও ঋণ গ্রহনের ক্ষেত্রে সমান সুযোগ পাবেন।
সাধারণ জনগণ সহজে কম পয়সায় কৃষিজাত দ্রব্য পেয়ে থাকবেন।
১) ঋণ প্রদানের তথ্য অনলাইনে আপডেট করা থাকবে।
২) উপজেলা কৃষি ঋণের সভার আয়োজন করতে হবে না।
৩) স্বচ্ছতা ও জবাবদিহীতা নিশ্চিত করা সম্ভব হবে।
১) প্রকৃত কৃষকের মাঝে ঋণ সুবিধা পৌঁছে দেয়া যাবে।
২) উপজেলা কৃষি ঋণ কমিটির তথ্যাদি সহজেই ইনপুট করতে পারবেন।
৩) সময়, যাতায়াত খরচ হ্রাস পাবে।
৪) ব্যাংকসমূহের স্বচ্ছতা ও জবাবদিহীতা নিশ্চিত হবেন।
৫) খেলাপী ঋণমুক্ত সমাজ গড়া সম্ভব হবে।
কৃষকদের জন্য উন্নত বীজ ও অন্যান্য সামগ্রী কম মূল্যে সরবরাহ করে এবং কৃষকের উৎপাদিত পণ্য ন্যায্য মূল্যে ক্রয় করে ব্যবসায়ী ও কৃষক উভয় লাভবান হবেন।
১। খাদ্য স্বয়ং সম্পূর্ণ হবে দেশ।
২। বিদেশে রপ্তানী করে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করা যাবে।
৩। বিদেশে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি বৃদ্ধি পাবে।